10 মজার ঘটনা About The science and technology behind space exploration
10 মজার ঘটনা About The science and technology behind space exploration
Transcript:
Languages:
মহাকাশ বিমান পৃথিবীর কক্ষপথে পৌঁছানোর জন্য ২৮,০০০ কিমি/ঘন্টা বেশি গতিতে চলে যেতে পারে।
আমাদের সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ, যথা বৃহস্পতির একটি শক্তিশালী চৌম্বকীয় ক্ষেত্র রয়েছে যাতে এটি পৃথিবীকে ক্ষতিকারক সৌর বিকিরণ থেকে রক্ষা করতে পারে।
১৯৫7 সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা পৃথিবীর কক্ষপথে চালু হওয়া প্রথম মানুষ -তৈরি উপগ্রহটি স্পুটনিক 1 ছিল।
নভোচারীরা বেশ কয়েক মাস ধরে মহাকাশে শূন্য মাধ্যাকর্ষণকে খাপ খাইয়ে নিতে পারেন, তবে শারীরিক ক্রিয়াকলাপের অভাবে তারা হাড়ের ঘনত্ব এবং পেশী হ্রাস হ্রাস পেয়েছে।
মুনে অ্যাপোলো মিশন চালু করার জন্য ব্যবহৃত শনি ভি রকেট হ'ল মানুষের দ্বারা নির্মিত বৃহত্তম রকেট।
Day। মহাকাশে, তাপমাত্রা দিনের বেলা 120 ডিগ্রিরও বেশি সেলসিয়াস এবং রাতে বিয়োগ 170 ডিগ্রি সেলসিয়াসের চেয়ে বেশি পৌঁছতে পারে।
জিপিএস (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম) স্যাটেলাইটটি কয়েক মিটার অবধি নির্ভুলতার সাথে পৃথিবীর অবস্থান নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়।
স্পেস এয়ারক্র্যাফ্টের তাজা জলের চাহিদা হ্রাস করার জন্য একটি জল পুনর্ব্যবহারযোগ্য ব্যবস্থা রয়েছে।
রোবট মার্স কিউরিওসিটির ওজন ৯০০ কেজি বেশি এবং মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠের চিত্র নিতে 17 টি ক্যামেরা দিয়ে সজ্জিত।
হাবল স্পেস টেলিস্কোপ, বিখ্যাত স্পেস টেলিস্কোপ, কয়েক মিলিয়ন হালকা বছর অবধি অবজেক্টগুলি দেখতে পারে এবং দূরবর্তী মহাবিশ্ব থেকে অসাধারণ চিত্র তৈরি করেছে।